Page

My Blog List

  • F- Key Tool (Free Download) - F-Key Tool is a third-party tool for unlocking Xiaomi FRP lock using sideload mode. The tool supports almost every Xiaomi device and the latest security ...
    3 weeks ago

Friday, September 12, 2014

সবসময় যেভাবে ফ্রী ইন্টারনেট ব্যাবহার করবেন। GP free internet / Banglalink Free Internet / Aritel Free internet / Robi free net

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন ??? আমিও আল্লাহ পাকের রহমতে ভাল আছি। ফ্রী ফ্রী ফ্রী চারিদিকে শুধু ফ্রী নেট এর পোস্ট। কিন্তু কাজ করে কটা??? অকার্যকর পোস্ট গুলো পরিক্ষা না করেই করে ফেলে বিভিন্ন সাইট গুলো। তাই আজ আপনাদের জন্য কার্যকর ফ্রী ইন্টারনেট এর পোস্ট গুলো নিয়ে হাজির হয়েছি।
এর মাধ্যমে সবসময় GP free net, Banglalink free net, Aritel Free net ইত্যাদি ফ্রী নেট এর কার্যকর পোস্ট গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং ব্যাবহার করতে পারবেন। তাহলে চলুন সুরুকরি
ফ্রী ইন্টারনেট জিপি, বাংলালিংক, এয়ারটেল..........

 তাহলে জারা এখনো ফ্রী তে ইন্টারনেট চালাচ্ছেন ণা তারা এখনি Modern Technology তে উপরের যেকোনো একটি লিংকে ক্লিক করে চালানু শুরু করুন ফ্রী ইন্টারনেট
সবাই কে ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।
 
Read more ...

Wednesday, August 27, 2014

পিসিতে থ্রিজি গতিতে জিপি সিম দিয়ে ফ্রি ইনটারনেট ব্যবহার করুন।

আমি আজ আপনাদেরকে জিপি সিম দিয়ে থ্রিজি গতিতে কিভাবে ফ্রি ইনটারনেট ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে বলব । নতুনদের বোঝার সুবিধার্থে আমি আজ মূলত এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব । আমি এটি নিজে ব্যবহার করি । প্রথমে আপনার জিপি সিম এ যে কোন একটি প্যাকেজ একটিভ করেন । আর যাদের প্যাকেজ একটিভ করা আছে তাদের নতুন করে প্যাকেজ একটিভ করতে হবে না । আপনি চাইলে 4MB এর ছোট প্যাকেজটা একটিভ করে নিতে পারেন একটিভ করার জন্য *500*80# ডায়াল করুন খরচ ২.৩০টাকা  ।  তারপর মডেম এ gpwap দ্বারা কানেক্ট করুন । নিচের ছবির মত


এবার update এই লিংক  এ ক্লিক করে ফাইল ডাউনলোড করে একটি ফোল্ডারে রাখুন । তারপর TG HTTP সফটা instail দিন ।  instail হয়ে গেলে নিচের ছবির মত করে ছেটিংস করে নিন ।



 তারপর TG HTTP এর start বাটনে ক্লিক করুন নিচের ছবির মত ।


তারপর By soft stay alive Software টা ওপেন করে নিচের ছবির মত করে ছেটিংস করে নিন ।



তারপর on বাটনে ক্লিক করুন নিচের ছবির মত ।


 তারপর বাউজারের network setting এ গিয়ে proxy তে 127.0.0.1 এবং port 8080 দিন  নিচের ছবির মত ।


তারপর বাউজ করুন ইচ্ছা মত । বাউজ করার সময় সিমে টাকা রাখবেন না তাহলে টাকা কেটে নিতে পারে ।
অনুরুপভাবে IDM এ proxy তে 127.0.0.1 এবং port 8080 দিন  নিচের ছবির মত ।


এরপর ইছামত ডাউনলোড করুন । নিচে আমার ডাউনলোডের স্কিনসট দেওয়া হলো ।





আজ এ পযন্তই, আল্লাহ হাফেজ।
আর নতুন নতুন পোস্ট এর জন্য এখানে দেখুন
Read more ...

Thursday, August 7, 2014

নিয়ে নিন AVG Internet Security 2014 সাথে দিচ্ছি 2018 পর্যন্ত সিরিয়াল কী

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।


আজ আপনাদের মাঝে এলাম AVG Internet Security 2014 সাথে 2018 পর্যন্ত সিরিয়াল কী নিয়ে!!
 তাহলে চলুন ডাউনলোড করা শুরু করি পছন্দ অনুজায়ি।

Take it now latest AVG Antivirus And AVG Antivirus Universal Keygen !!!

অথবা নিচের গুলো থেকে ডাউনলোড করুন।

১. ডাউনলোড করে নিন AVG Anti-Virus 2014

32 বিট - এখান থেকে [ ১৪৪ এম বি]

৬৪ বিট - এখান থেকে [ ১৫৬ এম বি]

ওয়েব সেটআপ - এখান থেকে [ ৪ এম বি]

২. ডাউনলোড করে নিন AVG Internet Security 2014

32 বিট - এখান থেকে [ ১৩৭ এম বি]

৬৪ বিট - এখান থেকে [ ১৫০ এম বি]

ওয়েব সেটআপ - এখান থেকে [ ৪ এম বি]

৩. ডাউনলোড করে নিন AVG Free Anti-Virus 2014

32 বিট - এখান থেকে [ ১৪৯ এম বি]

৬৪ বিট - এখান থেকে [ ১৬০ এম বি]

ওয়েব সেটআপ - এখান থেকে [ ৪ এম বি]

৪. Keygen ডাউনলোড করে নিন [এটার প্রয়োজন নাই কিন্তু যখন লাগবে তখন নাও পেতে পারেন তাই এটাও ডাউনলোড করে নিন। সাবধানের মাইর নাই]

এখান থেকে [ ২৭৫.৭৫ কে বি]

এখন Trial কে Pro করবেন যেভাবেঃ

১. ইন্সটল AVG ২০১৪ যেকোনো একটির Official Trial।
২. ইন্সটল করার পর রান করুন ।
৩. Activation Window ওপেন করুন নিচের থেকে যেকোনো একটা সিরিয়াল কী  বসিয়ে দিন । Activate ক্লিক করুন। কাজ শেষ ।
Serial Keys (২০১৮ পর্যন্ত)
8MEH-RU7JQ-ACDRM-MQEPR-G3S23-FEMBR-ACED
8MEH-RW2ZU-29S4F-26QCR-WT482-BEMBR-ACED
8MEH-RNZLL-2Y4QX-79PPA-MMOKE-AEMBR-ACED
8MEH-RREY3-L2LQA-LUMOR-UDTZ4-6EMBR-ACED
8MEH-RF3MY-BZ7CJ-9LUAR-ST99N-CEMBR-ACED
8MEH-RMXLW-HN44A-BABPA-S9NQF-PEMBR-ACED
8MEH-RGM33-K474L-6FGRR-8RR7K-UEMBR-ACED
8MEH-RREY3-L2LQA-LUMOR-UJXN3-6EMBR-ACED
8MEH-RJXR4-2CKYP-2GB3A-DBMAD-PEMBR-ACED
8MEH-RU7JQ-ACDRM-MQEPR-G3S23-FEMBR-ACED
8MEH-RGM33-K474L-6FGRR-8NVPP-UEMBR-ACED
8MEH-RXYFD-JUV72-8922R-F283Z-QEMBR-ACED
8MEH-RNHNX-A4CNU-49DOA-3DB2F-9EMBR-ACED
8MEH-RQX93-WYZKW-BE2FR-QOJPE-PEMBR-ACED




এখন প্রশ্ন হল  এতগুলা কোড দিলাম Active ও হল তাহলে Keygen কেন? কারণ আছে ভাই শুধু শুধু আপনার এমবি নষ্ট করবনা।
ওপরের সিরিয়াল কী দিয়ে অ্যাক্টিভ করলে "illegal software of AVG" দেখার সম্ভাবনা আছে।
ভাগ্য ভাল হলে কোনদিনই দেখবেন না আর যদি খারাপ হয় তাহলেই লাগবে Keygen টা।
কি করবেন "illegal software of AVG" দেখলে?
১. আনইন্সটল করে দিন AVG এবং পিসি Restart দিন।
২. আবার ইন্সটল করুন AVG ২০১৪ যেকোনো একটির Official Trial।
৩. এবার যে Serial Key টা আপনার লাগবে সেটা Keygen এর কাছ থেকে ধার নিয়ে কাজ চালান।
৪. AVG আপডেট দিন।

আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন।
Read more ...

Wednesday, August 6, 2014

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন চিন্তা এবার সারা জীবনের জন্য বিদায় করুন সহজ একটি উপায়ে

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন যে কত ঝামেলার তা যারা পড়ছেন তারাই ভালো জানেন।
আপনার বন্ধুরা যে ফটো ট্যাগ করে সেই ফটোর ভেরিফিকেশন আপনাকে দিতে হয় এখানে।
এটা মূলত ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তার জন্য করে থাকে।
যাইহোক আমরা চাই না এই ঝামেলাই পড়তে। তাহলে নিয়ে নিন সল্যুশন। (অনেকে এই নিয়ে আমাকে অনেক ম্যাসেজ করছে জানার জন্য)

পদ্ধতি-

  • প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুকের Setting এ যান।
  • তারপর Security অপশনে প্রবেশ করুন। (নিচের ছবির মতো)
  • সেখান থেকে Trusted Contacts এ যান। 
  • তারপর Choose Trusted Contacts সিলেক্ট করুন।

  • সেখানে আপনী আপনার তিন/পাচঁজন জন খুব কাছের এবং  পরিচিত বন্ধুর নাম লিখুন এবং Select করুন । (তবে আপনাকে কমপক্ষে ৩ জনকে অ্যাড করতেই হবে)

  • তবে এ দিকে অবশ্যই মনে রাখবেন, যাদের আপনি এখানে Select করছেন, পরবর্তিতে এদের যে কোন এক জনের ছবি দ্বারাই আপনাকে Verification করতে হবে।

  • তারপর Confirm এ ক্লিক করুন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ; এখন থেকে আপনি নিশ্চিত।
ফটো ভেরিফিকেশন চাইলেও আপনি ঐ বন্ধুদের মাধ্যমে তা খুব সহজে সমাধান করতে পারবেন।
কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাতে ভুলবেন না।

Read more ...

Friday, July 25, 2014

কিছু ইউনিক ফানি গুগল ট্রিক্স যা আপনি কখনোই জানতেন না। সেই সাথে একটা অনুরোধ

গুগল কি? 
এই প্রশ্নটা পড়ে হয়ত আপনি ভাবছেন আমি পাগল কি না! না,যতদূর মনে পড়ে আমি এখনও পাগল হই নি। । গুগল একটা সার্চ ইঞ্জিন সেটা আমরা সবাই জানি।কিন্তু গুগল শুধু একটা সার্চ ইঞ্জিন নয়। একই সাথে অনেক কাজ করা যায় একে দিয়ে।যার মধ্যে কিছু কিছু ফিচার যেমনঃCalculator,google gravity,Epic Google ইত্যাদি নিয়ে আমাদের টিউনার ভাইগণ অসংখ্য টিউন করেছেন। তাই আশা করি আপনি এখনও ভাবছেন আমিও সেগুলোই রিপিট করব কিনা!
না, গুগল এর এছাড়াও অসঙ্খ্য ফিচার আছে, যেগুলো আমরা জানি না। তো তার কিছু ফিচার আজ আমি শেয়ার করছি। তবে এতটুকু গ্যারান্টি দিতে পারি , আপনি যদি এগুল ট্রাই করেন, তবে একটু হলেও 'টাস্কি' খাবেন। এই টাস্কি টা কি জিনিস, গুগল এ সার্চ দিয়েই দেখেন না!পেয়ে যাবেন।  :D

গুগল এর সার্চ পেজ টা ঘোরাতে টাইপ করুন "do a barrel roll"[উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া]

http://www.google.com.bd তে গিয়ে টাইপ করেই দেখুন, পেজটা কেমন চক্কর দেয়!

গুগল এর বিল্ট ইন গেমটি খেলতে পারেন “Zerg Rush" টাইপ করে[উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া]

কিছু "o" এসে আপনার সার্চ পেজ এর লেখা গুল মুছতে থাকবে, দেখতে চাইলে লিখে ফেলুন।

নিজের নামে হোম পেজ বানাতে চলে যানঃ http://funny-google.com/ এ!

নিজের নামেই হবে! তবে এজন্য আপনাকে ফানি গুগল ডট কম ব্যবহার করতে হবে। তবে ভুলেও অভ্র দিয়ে লিখেন না। লিখলে কি হয় দেখেই নিয়েন।

Pac Man গেমটির নাম শুনেছেন?? হুম, এটিও খেলতে পারবেন এখানেঃ


রুবিক'স কিউব মিলানোর চেষ্টাও চালাতে পারেন ভারচুয়ালি এখানে Keyboard Shortcut দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

গুগল ম্যাপ্সে এইটা কি দেখলাম?? মানুষ, এলিয়েন না অন্য কিছু?নিজের চোখে দেখতে এখানে;

২০১০ সালের দিকে গুগল ম্যাপ্সে ধরা পরা এই  ছবিটা নিয়ে ব্যাপক আলোড়ন হয়। আসলে এইটা কি? আকাশে মানুষ কিভাবে? তাইলে কি এলিয়েন ? কোন উত্তর এখনও পাওয়া যায় নি।

Google হয়ে যাবে G  gle! এখানেঃ   

লিঙ্কে গিয়ে যেকোনো "OO" এর অপর ক্লিক করে ২-৩ সেকেন্ড দেরি করুন, ব্যস, "OO" ভ্যানিস!

"Annoying Google" দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ 

লিঙ্কে গিয়ে সার্চ করার জন্য টাইপ করুন, দেখেন না কি হয়!

অনুরোধঃ 

মানছি, গুগল একটা সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন। এর ফিচার অতুলনীয়। কিন্তু তারপরও এটি আমাদের দেশী নয়। আমরা প্রতিনিয়ত সার্চ করে এদের অ্থ যোগাই। কিন্তু আমাদের দেশেরও কিন্তু একটা মান সম্মত সার্চ ইঞ্জিন আছে।জানি, ৫০% মানুষ-ই আমরা জানি না। এর নামঃ পিপীলিকা। link: http://www.pipilika.com/

আমরা একটু এটা ব্যবহার করতে চেষ্টা করি। এতে Bangla এবং English তথ্য খোঁজার সুবিধা সহ সকল-
  • সংবাদ
  • ব্লগ
  • বাংলা উইকিপিডিয়া
  • জাতীয় ই-তথ্যকোষ
এর আলাদা ফিচার রয়েছে। চলুন না, এর ব্যবহার শুরু করে দেই । বুকমারক করতে গুগল ক্রোমে Ctrl+D চাপুন। হয়ত ধীরে ধীরে এটিও একদিন বাংলাদেশী গুগলে পরিণত হবে!
Read more ...

মশা তাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়, জেনে রাখুন আশাকরি কাজে লাগবেই।

মশা!!! যার নাম শুনলেও সবার মনে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। এই মশা অনেক সময় মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে। মশার কামড়ে হতে পারে ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গুর মত মারাত্মক রোগ। একে প্রতিকার করার জন্য কতই না পদ্ধতি গ্রহণ করতে হয়। যেমন- মশারি, কয়েল, এরোসল ইত্যাদি। তবে কয়েল কিংবা এরোসল মশা তাড়ালেও আমাদের স্বাস্থ্য এতে চরম ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে মশা তাড়ানোর কয়েকটি উপায় জেনে নিন-

১। মোশা তাড়াতে ফ্যান এর ব্যবহারঃ মশার থেকে ফ্যানের বাতাস অনেক বেশি হওয়াতে মশা ফ্যানের বাতাসের সাথে নিজেকে শূন্যে ভাসিয়ে রাখতে পারেনা। এতে করে মশাকে ফ্যানের পাখা বিভিন্ন দিকে ছিটকে ফেলে। মশা এতে আপনার কানের কাছে খুব কম উপদ্রপ করতে পারে।
২। মশাদের গরম প্রিয়ঃ মশারা সেখানেই যাবে যেখানে একটু গুমোট এবং গরম আবহাওয়া। অতএব ঘর শীতল রাখার চেষ্টা করুন। আপনার ঘর যদি শীতল থাকে তবে নিশ্চিত থাকতে পারেন মশার উৎপাত অনেকটাই কমে যাবে।
৩। সুগন্ধির ব্যবহারঃ মশারা সুগন্ধি থেকে দূরে থাকে। সুতরাং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে শরীরে আতর, সুগন্ধি, কিংবা লোসন মেখে শুতে পারেন। নিশ্চিত করে বলা যায় এতে মশা সাধারণ থেকে অনেক কম দেখা যাবে।
৪। মশাদের আকৃষ্ট করে এমন রঙ পরিহারঃ মশাদের ভিজুয়াল শক্তি রয়েছে। এরা কিছু রঙের প্রতি বিশেষ আকর্ষী, ফলে আপনাকে এসব রঙ পরিহার করতে হবে। মশারা সাধারণত কালো, নীল আর লাল এই তিন রঙ খুব পছন্দ করে। আপনি রাতে ঘুমাতে গেলে এই তিন রঙ পরিহার করে চলুন।
৫। লেমন গ্রাসঃ লেমন গ্রাস একধরণের উদ্ভিদ, এসব উদ্ভিদ থেকে সাইট্রোনেলা অয়েল নামের একধরনের শক্তিশালী সুগন্ধ নির্গত হয়। এই সুগন্ধ মশাদের জম। মশারা লেমন গ্রাস সব সময় এড়িয়ে চলে। অতএব বাড়িতে লেমন গ্রাস লাগান এবং মশা থেকে দূরে থাকুন।
৬। নিম তেল: নারকেল তেলের সাথে নিমের তেল ভালভাবে মিশিয়ে গায়ে দিলে মশা আট ঘন্টা আর জ্বালাবে না।
৭। কর্পূর: রুমে কর্পূর জ্বালিয়ে বিশ মিনিট রাখলে মশা পালিয়ে যাবে।
৮। তুলসি: জালানার পাশেই তুলসি গাছ লাগালে এটি মশা তাড়াতে সাহায্য করবে অনেক বেশি।
৯। রসুন: রসুনকে পানিতে ফুটিয়ে ফুটন্ত পানি রুমের চারদিকে ছিটিয়ে দিলে মশা আর থাকবে না।
১০। চা গাছের তেল: এই তেল স্প্রে করে ঘরের চতুর্দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিলে মশা আর থাকবে না।
Read more ...

Saturday, July 19, 2014

GP সিম দিয়ে ফ্রি লাইভ টিভি দেখুন আপনার কম্পিউটারে

এখন জিপি দিয়ে পিসি এ ফ্রি লাইভ টিভি দেখুন। প্রথমে অব্যশই আপনাকে একটা 3G প্যাকেজ নিতে হবে । মডেম এ নেট কানেকশন দিন ।
apn:gpinternet
MB/টাকা না রাখাই ভালো কারণ জিপির বিশ্বাস নাই। Modern Technology
Gp free tv
  • VLC player ওপেন করুন ।
  • এবার menu তে ক্লিক করে Preferences এ যান ।
  • এবার Input & Codecssection এ ক্লিক করুন ।
  • Live555 stream এ ক্লিক করুন । transportoptionRTP over RTSP (TCP)
  • Save এ ক্লিক করুন ।
ব্যাস আমাদের কন্ফিগার করা হয়ে গেল। এখন ক্যাচটা ঠিক করে প্লে করার পালা।
  • আবারও VLC ওপেন করুন।
  • এবার menu থেকে Media: Open Network Stream এ যান।
  • Show more options এ টিক দিন।
  • Cachingvalue সেট করুন যেমনঃ 1200 ms
  • এবার নিচের থেকে আপনার পছন্দের Link টা কপি করে ওখানে পেস্ট করে Play তে ক্লিক করুন।

চ্যানেল লিস্ট

Read more ...

Wednesday, July 16, 2014

ইসরাইলের বুকে কাঁপন ধরালেন স্টিফেন হকিং

ইসরাইলের জেরুজালেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কনফারেন্সে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন বর্তমান বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইসরাইলের আগ্রাসী ও জবর-দখলমূলক নীতির কারণেই এ কনফারেন্স প্রত্যাখ্যান করেন বলে তিনি জানিয়েছেন। রবিবার এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান।
স্টিফেন হকিংয়ের এ সিদ্ধান্ত ইসরাইলের জন্যে এক বড় ধরনের আঘাত বলে গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
images
কেননা, স্টিফেন হকিংয়ের পথ ধরে আরও অনেক বিজ্ঞানী এই কনফারেন্সে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানান। এমনকি হকিংয়ের পথে হেঁটে সঙ্গীত শিল্পী, চিত্রকর ও লেখকরাও কনফারেন্সে যোগ দেননি।
ইসরাইলের অর্থনীতি ও সামরিক শক্তি মূলত বিজ্ঞাননির্ভর। আর ইসরাইলের বিজ্ঞান ও গবেষণার প্রায় সবই জড়িত ইউরোপ ও আমেরিকার বিভ্ন্নি সংস্থার সাথে। স্টিফেন হকিংয়ের এ প্রত্যাখ্যানের ঘটনা ইউরোপ ও আমেরিকার বিজ্ঞানীরা ব্যাপকভাবে অনুসরণ করতে পারেন। ইসরাইলের জন্যে এখন এই হুমকিটা অপেক্ষা করছে বলে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে। ইসরাইলকে একটি অবৈধ রাষ্ট্র ভেবে এর সাথে সব ধরনের সহায়তা প্রত্যাখ্যান করতে পারেন তারা।
স্টিফেন হকিংয়ের এ প্রত্যাখ্যানের ঘটনা বেশ আলোড়নের সৃষ্টি করেছে। রবিবার গার্ডিয়ানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ হওয়ার দিন কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এটি ফেইসবুকে এক লক্ষ বারের বেশি শেয়ার হয়েছে। ফিলিস্তিনের প্রতি ইসরাইলের আগ্রাসী নীতির কারণে হকিং স্পষ্টভাবে কনফারেন্স প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন। তার এপ্রত্যাখ্যান বেশ উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে।
স্টিফেন হকিং ছিলেন এ কনফারেন্সের মূল আকর্ষণ। সাংবাদিকরা তাঁকে ‘দি পোস্টার বয় অব দি অ্যাকাডেমিক বয়’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। অর্থ্যাৎ ইসরাইলের অ্যাকাডেমিক বিষয় প্রত্যাখ্যানের জন্য এখন হকিং আদর্শ হয়ে গেলেন। তাঁরই পথ ধরে ইউরোপ-আমেরিকার অন্য বিজ্ঞানীরাও হাঁটবেন বলে ভাবা হচ্ছে।
হকিংয়ের এ প্রত্যাখ্যানকে উদযাপন করেছেন ‘বয়কট, ডিভেস্টম্যান্ট এন্ড স্যাঙ্কশন’ (বিডিএস) এর সমর্থকরা। বিডিএস-এর সমর্থকরা ইসরাইলকে বয়কট ও নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী। এদিকে, বিডিএস-এর সমর্থকদেরকে অশ্রাব্য ভাষায় কটূক্তি করেছে ইসরাইলি ওই কনফারেন্সের আয়োজকরা। তাদের এই অশ্রাব্য ভাষার কটূক্তির বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছে ইসরাইলেরই বহুল প্রচারিত পত্রিকা ‘হারেৎজ’।
স্টিফেন হকিং ফিলিস্তিনিদের ন্যায়ের পক্ষে অব্স্থান নিয়েছেন। তাঁর এ অব্স্থান বিডিএস-এর ক্যাম্পেইনের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট। বিডিএস-এর ক্যাম্পেইনের পক্ষে অর্থ্যাৎ ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইসরাইলের আগ্রাসী নীতি, জোর-জবরদস্তি ও ভূমি আগ্রাসের বিরুদ্ধে এখন জনমত তৈরি হয়েছে। গার্ডিয়ানের এক জরিপে দেখা গেছে, স্টিফেন হকিংয়ের বয়কটের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ।
ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত হলেও এটি ইউরোপিয়ান রিসার্চ অ্যারিয়া (ইআরএ)-এর সদস্য। এই সদস্যপদের সুবাদে ইউরোপের গবেষণাগারগুলোর সঙ্গে ইসরাইলের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ রয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)-এর পার্লামেন্ট সদস্যরা ইসরাইলের এই সদস্যপদের বিরোধিতা করে আসছেন। কারণ, জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার নীতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাচ্ছে ইসরাইল। ইউরোপিয়ান কমিশনও তাদের এ দাবির পক্ষে সাড়া দিয়েছে। কমিশন বলেছে, গবেষণাগারের গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানবাধিকার তথা মানব কল্যাণ, যা ইসরাইলের আচরণের পরিপন্থী।
ইসরাইলের গবেষণাগারগুলোর সাথে দেশের সামরিক শক্তি, অর্থনীতি উৎপ্রোতভাবে জড়িত। ইসরাইল তার প্রতিরক্ষা বাহিনীর সামাজিক, মনস্তাত্তিক ও প্রযুক্তিগত শক্তির উৎস গবেষণাগার ও অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকেই নিয়ে থাকে। ইউরোপ ও আমেরিকার সাথে যদি অ্যাকাডেমিক, গবেষণা ও বৈজ্ঞানিক সহায়তা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে ইসরাইল নিশ্চিত দুর্বল হয়ে পড়বে। আর এটি যদি সত্যিই হয়, তাহলে বলা যায় অবৈধ এই রাষ্ট্রটির বুকে কাঁপন লাগিয়ে দিয়েছেন স্টিফেন হকিং।
Read more ...

হ্যাক করুন বাংলালিংক সিম থেকে আনলিমিটেড SMS

আমরা বর্তমানে অনেকেই বাংলালিংক সিম ইউজ করি। বাংলালিংক সিমে আনলিমিটেড এস.এম.এস আনার সিস্টেমটা আশা করি সবাই জানেন,তারপরও যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি। *132*1#লিখে ডায়াল করে Reply এ আবার 1প্রেস
http://news.amarbill.com/wp-content/uploads/2012/05/sms_promotion.jpg 
করলেই৫.৭৫ টাকা কাটবে। এবং আপনি একদিনের জন্য ৫০০ এস এম এস পাবেন। এভাবে প্রতিদিন ৫ টাকা দিয়ে এস এম এস কিনলে পোষায় না। তাই আমি আজ আপনাদেরকে এমন একটি উপায় বলব যার মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ৫০০ কিংবা যত খুশি  এস. এম.এস পেতে পারেন একদম ফ্রী। অর্থাৎ কোন টাকা কাটবেনা। এইবার আসি কাজের কথায়।

প্রথমে আসুন দেখি যা যা লাগবেঃ
১। একটি বাংলালিংক সিম।
২। সিমে ব্যালেন্স থাকতে হবে কমপক্ষে ৫.৭৫ টাকা। তবে ৭ টাকার বেশি হলে হবে না। অর্থাৎ আপনার ব্যালেন্স থাকতে হবে ৫.৭৫ থেকে ৭ টাকার মধ্যে।
৩। নোকিয়ার একটি Simple মোবাইল। যেমনঃ ১২০২,১২০৮,১২০৯,১১০০,১২০০,১১১০ ইত্যাদি হলে ভাল হয়। তবে চায়না ফোনে হবে না।
৪। অন্য আরেকটি মোবাইল ( যেকোনো মডেল ও যেকোনো অপারেটর হলে চলবে )।
http://www.thinksms.co.uk/filestore/image/sms_message.jpg
এইবার আসুন কিভাবে কাজটি করতে হবে তা দেখে নেইঃ
১। প্রথমে আপনার বাংলালিংক ফোন থেকে আপনার পাশে থাকা অন্য একটিমোবাইল নাম্বারে ১ টা কল দেন।
২। কল টা রিছিভ করবেন না।
৩। কল টা ডুকার সাথে সাথে চাপুন *132*1#
এবং পরে Reply এ 1প্রেস করেOk চাপুন।
৪। Request not completed দেখাবে।
৫। এখন কল টা কেটে দিন অথবা Ring শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
৬। এবার*124# ডায়ালকরে আপনার ব্যালেন্সদেখুন। ( দেখবেন অপরিবর্তিত আছে )।
৭। এখন *124*2# ডায়াল করে আপনার ফ্রী এস এম এস এর ব্যালেন্স দেখে নিন।
এভাবে যত খুশী ততবার এস এম এস কিনুন একদম ফ্রীতে।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ৩০ সেকেন্ড এর ভেতর পুরো কাজ শেষ করতে হবে। এই এসএমএস আপনি শুধু Banglalink to Banglaink নাম্বারে পাঠাতে পারবেন।
http://static.clickbd.com/global/classified/item_img/1002279_0_original.jpg 
আরো বিভিন্ন ধরনের ফ্রী ইন্টারনেট বা এই জাতীয় নতুন নতুন টিকস পেতে Modern Technology তে চোখ রাখুন। আল্লাহ হাফেজ।

Read more ...

Thursday, July 10, 2014

মোবাইলে ফ্রী কথা বলার বেশকিছু সফটওয়্যার এখনি ডাউনলোড করেনিন

কথা বলার জন্য আমরা সবাই প্রতিদিন অনেক টাকা খরচ করি।এটা আমাদের অনেকটা সাধারন বিষয় হয়ে গেছে।কিন্তু অনেকে জানেনা তারা অনেক কম খরচে কথা বলতে পারে যেখান তাদের অনেক টাকা সাশ্রয় হতে পারে।আজ আমি বলবো যে সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে ফ্রীতে কথা বলা যায়।
প্রয়োজনীয় উপকরনঃ
যে কোন একটি সফটওয়্যার।
ইন্টারনেট কানেকশন।
যার সাথে কথা বলবেন তারও একই সফটওয়্যার এবং ইন্টারনেট কানেকশন।

তাহলে জেনে নেয়া যাক কি কি সফটওয়্যার দিয়ে ফ্রীতে কথা বলা যায়।


  1. স্কাইপঃ স্কাইপের মাধ্যমে স্কাইপ থেকে স্কাইপে ফ্রী কথা বলা যায়।এটাই সবচেয়ে নাম করা সফটওয়্যার।এটা কম্পিউটার এবং মোবাইলে ব্যবহার করা যায়।এটাতে ভিডিও কল ও করা যায়।
  2. ভাইবারঃ এটা মোবাইল এবং কম্পিউটার দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।এটার মাধ্যমে কল করা মেসেজ আদান-প্রদান করা এবং ফাইল শেয়ার করা যায়।
  3. Fring: অডিও কল,ভিডিও কল এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।শুধুমাত্র এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্ট এ কল করা যায়।এর মাধ্যমে টাকার মাধ্যমে ফোনে ও কল করা যায়।
  4. ট্রুফোনঃ এটা ইন্সটল করার পর আপনি অন্য ইউজারদের সাথে ফ্রী কল করতে পারবেন।তাছাড়া মোবাইল বা লান্ডফোনে ও কম রেটে কথা বলতে পারবেন।
  5. লাইনঃ এটা ফ্রী অডিও ও ভিডিও কল করতে দেয় এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।এটা কম্পিউটার ও মোবাইল দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।
  6. 3CX: এটা ও ফ্রী কল করার সেবা প্রদান করে।
  7. ফ্রেন্ডকলারঃ  এটা মাধ্যমে ভিডিও ও অডিও কল করা যায়।কম্পিউটার ও মোবাইল দুইটাতেই সমান ভাবে ব্যবহার করা যায়।এর মাধ্যমে ফেসবুক বন্ধুদের সাথে ও কথা বলা যায়।
  8. ব্বসলেডঃ এটা ও কল ও মেসেস প্রদানের সুবিধা দিয়ে থাকে।
  9.  নিমবাজঃএটা অনেক সুন্দর একটা সফটওয়্যার।নিমবাজ দিয়ে কল এবং মেসেজ দুইটাই করা যায়।এটা মোবাইল এবং কম্পিউটার দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।
  10. টাজ্ঞঃফ্রী অডিও,ভিডিও কল এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।মোবাইল এবং কম্পিউটার এ সমান ভাবে ব্যবহার করা যায়।তাছাড়া আরো অনেক কিছু আছে।
আশা করি আপনার অনেক কাজে লাগবে।ভালো থাকবেন।



Read more ...

Friday, July 4, 2014

রবি সিম দিয়ে আনলিমিটেড ফ্রী নেট চালান আপনার পিসিতে Unlimited Robi free net for PC user

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন ? আমরা মডার্ন টেকনোলজি তে বিভিন্ন ধরনের ফ্রী ইন্টারনেট এর পোস্ট পেয়ে ব্যাবহার ও করছি।

রবি ফ্রী নেট এর এই ট্রিক টা হয়তো অনেকেই Modern Technology থেকে আগেই চেনেছেন। কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য এই পোষ্ট

এই ট্রিক এর মাধ্যমে আপনার আনলিমিটেড ফ্রী ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারবেন। আপনার রবি সীমে কম টাকা থাকলে টড়িক টা এপ্ল্যাই করুন। প্রথমে *8444*4# dial করে ৪ মেগাবাইট প্যাকেজ টা এক্টিভ করুন
আপনার নেট কানেক্ট রাখতে হবে ডিস্কানেক্ট করলেই ৪ মেগাবাইট কেটে নিবে এবং নতুন করে প্যাকেজ ডিএক্টিভ করে এক্টিভ করা লাগবে



প্যাকেজ ডিএক্টিভ করতে ডায়াল করুন
*8444*2*1# তারপর ডিএক্টিভ করুন।।

প্রথমেই নিচের ফাইল টা নামান
Open vpn trick robe free tcp 80.zip
অথবা এখানে ক্লিক করুন (US)
অথবা এখানে ক্লিক করুন (UK)
অথবা এখানে ক্লিক করুন (RO)
অথবা এখানে ক্লিক করুন



তারপর ভিতরে চারটা ফাইল দেখতে পাবেন এর মাঝের সেটয়াপ ফাইল্টা ইনষ্টল করুন

তারপর Local disk=> Program files => Open Vpn=>Config
এর ভিতরে বাকী ফাইলগুলা কপি করেন(4 config file & 1 txt file)

তারপর Open vpn ওপেন করুন
সেটিংস থেকে কনফিগ ফাইল এর ফোল্ডার সিলেক্ট করুন


তারপর ৪ টা কনফিগ ফাইল পাবেন
যেকোন একটার প্লাগে ক্লিক করুন
 connect process দেখতে পাশের বাটন টায় ক্লিক করুন

সবকিছু ঠিক থাকলে একটু পর connected লেখাটা উঠবে
 কয়েক দিন পর পর vpn book এর পাসোয়ারড চেঞ্জ হয়

নতুন পাসোয়ারড এর জন্য vpnbook.com visit করুন...
আমার পোস্টটি পড়ে আপনাদের কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন।
সবাই অনেক ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ।

Read more ...

Wednesday, July 2, 2014

Astrill VPN 6 month Subscription FREE for limited time (Reg. $ 6.66 per month)

Astrill VPN offers 6 month Subscription FREE for limited time. Hope this is better than regular 3 month free offers. Regular price is $30+ here.
What are the benefits of using Astrill Personal VPN?
Increase your online security – Their VPN encrypts your internet traffic and stops hackers and eavesdroppers from intercepting your internet traffic (especially useful when connected to insecure networks such as public WiFi hotspots).
Anonymous internet identity – Once connected to a VPN server your online identity will be masked behind one of our anonymous IP addresses.
Government level security – The encryption standards we use are trusted by governments world-wide.
Bypass censorship – Say goodbye to internet limitations such as blocked websites, blocked ports and traffic shaping.
Works with all applications – Unlike a web proxy, a VPN will automatically work with all applications on your computer as a VPN tunnels your entire internet connection.
Virtually reside in another country – Change your online identity to appear as if you are currently in another country.
Easy to use – No technical experience is required to connect to VPN servers due to easy to provide software; simply enter your username and password and click connect!
 
Read more ...

Tuesday, May 13, 2014

সূর্যের সঠিকতা – AMENITIES OF THE SUN

এই বিশ্বসংসারে সূর্য আমাদের অতিপরিচিত দোসর। হৃদ্যতার বন্ধন এতটাই দৃঢ় যে গোধূলিতে বিদায় নিলেও সকালে সে ফিরে আসবেই। তাকে বাদ দিয়ে যেমনি আমাদের অস্তিত্বই কল্পনা করা যায়না তেমনি তার অনুপুস্থিতিতে একটি দিনও আমাদের চলেনা। যেমন তার শক্তি তেমনি তার ত্যাজদীপ্ততা। তাইতো সেই আদিযুগে মানুষ ভেবেছিল সে ই দেবতা আর তাই প্রথম নমস্কারটি জানিয়েছিল এই অগ্নি দেবতাকেই।
একসময় মানুষের ধারনা ছিল এই পৃথিবীই বিশ্ব ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু, যা ‘জিওসেন্ট্রিক থিয়োরী’ নামে বিশ্বখ্যাত হয়েছিল। পিথাগোরাস অঙ্ক কষে দেখিয়ে দিলেন পৃথিবীই বিশ্বভ্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু আর সূর্য চন্দ্র সমেত আরও পাঁচটি গ্রহ মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দার্শনিক এরিষ্টটল  এই মতবাদকে সম্মতি দিয়ে পাকাপোক্ত করলেন। গ্রীক জোতির্বিদ টলেমী (জীসু র্খষ্টের জন্মের ১০০ বৎসর পরে) ঘোষনা করলেন,মহা বিশ্বের কেন্দ্রস্থল পৃথিবী একটি স্থির গ্রহ,তার চারিদিকে বক্র আকাশ তার অনড় নক্ষত্র সদস্যদের নিয়ে প্রতি রাতে একবার প্রদক্ষিন করে। এই ধারনাকে পৃথিবীর মানুষ প্রায় ১৫০০ বছর অতি যত্নে লালন করে। ষোল’শ সতাব্দীর মাঝামাঝি এসে কোপার্নিকাস এই মতবাদকে ভেঙে দিয়ে ঘোষনা করলেন, পৃথিবী নয় সূর্যই তার রাজকীয় সিংহাসনে বসে বিশ্ব সংসারকে পরিচালনা করছে। অর্থাৎ সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী ও অন্যান্ন গ্রহ ঘুরছে। কোপার্নিকাসের এই মতবাদের নাম দেওয়া হল ‘হেলিওসেন্ট্রিক থিওরী’। জোতির্বিদ্যায় এই মতবাদ রেঁনেসার সৃষ্টি করে। সৌর মণ্ডলের কেন্দ্রে অবস্থিত একমাত্র নক্ষত্র  হল আমাদের সূর্যো। তার পরিবারে রয়েছে আটটি গ্রহ ,তিনটি বামন গ্রহ, ও বেশ কিছু অ্যাষ্টেরয়েড। গ্রহগুলি হল- বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপটুন; বামন গ্রহঃ-সেরিস,প্লুটো, অ্যারিস।
প্রতিদিন সকালে রূপের পশরা লয়ে এই যে সুর্যো দেবতা পূবাকাশে দেখা দেয়, আসলে সে একটি অগ্নি গোলক, এক নিউক্লিয়ার চুল্লি।এই চুল্লি প্রতি নিয়ত হাইড্রোজেন পরমানুকে রূপান্তর করে হিলিয়াম উৎপাদন করে আর সেই ফাঁকে উৎপন্ন হয় প্রচুর শক্তি।সেই উৎপন্ন শক্তির সামান্য অংশই আমরা পেয়ে থাকি;যেমন ধরুন,আমরা পেয়ে থাকি প্রতি ১০০ কঠি ভাগে ২ ভাগেরও কম।অথচ দেখুন, সূর্যের এই ত্যাজ্দ্দেীপ্ততার সমান্য হেরফের হলেও আমাদের পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব থাকবেনা। আমরা জানি সূর্যো প্রচণ্ড গতিতে নিজ অক্ষের উপড় ঘুরতে ঘুরতে অসীম গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এক নির্দিষ্ট লক্ষের দিকে;এখানেই শেষ নয়,সূর্যো অন্যান্ন মহাজাগতিক বস্তু নিলয়ের সাথে ছায়াপথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিন করছে। এমতাবস্তায় এই গতিজড়তার মাঝে আমাদের পৃথিবীর কথাটা একবার ভেবে দেখুন দেখি! কত জটীল গতিশীলতার মধ্যে পড়ে আছে সে।প্রথমত আমাদের এই মাতৃ গোলকটি  নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে ঘুরতে একমাত্র উপগ্রহ চাঁদকে সঙ্গে নিয়ে সূর্যোকে প্রদক্ষিণ করছে;পৃথিবী সমেত সূর্যো তার পরিবার বর্গকে সঙ্গে নিয়ে প্রতি ঘন্টায় সাতলক্ষ কি মি (700,000 km/h) গতিতে তার লক্ষের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আর এইভাবে যেতে যেতে ছায়াপথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিণ করছে। এবার তাহলে হিসেব করুন আমাদের পৃথিবী কয়টি গতি অনুভব করছে।কমকরে হলেও চারটি গতিতে গতিমান আমাদের পৃথিবী।কিন্তু কোনদিন কি ঘুনাক্ষরেও বুঝতে পারছেন য আপনি কোন একটি গতিতে ছুটে চলেছেন।যদি আমাদের পৃথিবীটা তার পারিপার্শিকতার সাথে অতি সূক্ষ সমন্বয়ে সমন্বিত না হতো তবে আমরা পড়ে যেতাম নানা বিপর্যয়ের মুখে।
বিজ্ঞান বলছে জীবনের জন্য প্রয়োজন কার্বন ঘটিত অণু,যা তৈরী হতে পারে -২০ ডিগ্রী সেলসীয়াস থেকে ১২০ ডিগ্রী সেলসীয়াত তাপমাত্রার মধ্যে;অথচ দেখুন মহাশূণ্যের তাপমাত্র এক বিশাল ব্যবধানে রয়েছে,কেথাও -২৭৩.১৫ কেলভিন আবার কোথাও লক্ষ লক্ষ কেলভিন।এই তাপমাত্রার অতি সামান্যই প্রয়োজন কার্বন ঘটিত অণু সৃষ্টির জন্য। কিন্তু কোন কারণে কি এই কার্বন ঘটিত অণু সৃষ্টি বন্ধ হয়ে গেছে? না বন্ধ হয়ে যায়নি।কারণ এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা সর্বোজান্তা ও সর্বোত্তম কুশলী।
সূধী পাঠক,বিজ্ঞানের জানামতে আমাদের নক্ষত্রটির সম্মন্ধে কিছু সাধারন তথ্য জেনে নেই।
১.আমাদের মাতৃ ছায়াপথে ২০০ বিলিয়ন নক্ষত্রের মধ্যে সূর্য একটি নগন্য নক্ষত্র। তার নিকটতম নক্ষত্র প্রক্সিমা সেন্টেরাই,সূর্য থেকে তার দূরত্ব প্রায় ৪.৩ আলোক বর্ষ। পৃথিবী থেকে খালি চোখে দৃশ্যমান ৬০০০ নক্ষত্রের মধ্যে সূর্য উজ্জলতম। প্রতি মুহুর্তে সূর্যের উৎপন্ন শক্তির পরিমান ৩৮৬ বিলিয়ন মেঘা ওয়াট যার মধ্য থেকে প্রতিদিন আমাদের পথিবী ৯৪ বিলিয়ন মেঘা ওয়াট তাপশক্তি পেয়ে থাকে। এই তাপ শক্তি উৎপন্ন করতে প্রতি মুহুর্তে সূর্য ৫ মিলিয়ন টন পদার্থ হারায়। নিউক্লিয়ার ফিউসন বিক্রিয়ায় সূর্য এই তাপশক্তি উৎপাদন করে। এই বিক্রিয়ায় সূর্যের বুকে প্রতি মুহুর্তে ৭০০ মিলিয়ন টন হাইড্রোজেন রূপান্তরিত হয়ে ৬৯৫ মিলিয়ন টন হিলিয়াম উৎপন্ন করে এবং বাকি ৫ মিলিয়ন টন শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা ১৪ মিলিয়ন কেলভিন। এই শক্তি উৎপাদন যদি কোন দিন বন্ধ হয়ে যায় তার পরেও প্রায় ৫০ মিলিয়ন বছর পর্যন্ত পৃথিবী আলো পেতেই থাকবে। সূর্য আলো ছাড়াও প্রচুর পরিমানে ইলেট্রন ও প্রোটন বিচ্ছুরন করে,যাকে সৌর বায়ু বলা হয়। এরা প্রতি সেকেন্ডে ৪৫০ কিমি বেগে ধাবিত হয়। সূর্যের বুকে প্রতি মুহুর্তে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণে যে শিখা উৎপন্ন হচ্ছে তা সূর্য থেকে  প্রায় ১০০,০০০ কি মি দূরত্‌ পযৃন্ত বৃস্তিতি লাভ করছে। সূর্যের মোট পদার্থের পরিমান ১.৯৮৯x১০৩০ কি:গ্রাম। কেন্দ্রে সৌর পদার্থের ঘনত্ব পানির ঘনত্বের ১৫০ গুণ এবং তার কেন্দ্রের চাপ ৩৪০ বিলিয়ন বায়ুমণ্ডলীয় চাপের সমান। সূর্যের তলীয় ক্ষেত্রফল প্রায় ১১৯৯০ টি পৃথিবীর ক্ষেত্রফলের সমান এবং এর আয়তন ১.৩ মিলিয়ন পৃথিবীর সমান। সূর্যপৃষ্টে মধ্যাকর্ষন শক্তি পৃথিবীর প্রায় ২৮ গুণের সমান। অর্থাৎ ৬০ কেজি ভরের একটা মানুষের ওজন হবে ১৬৮০ কেজি। সূর্য পৃষ্ঠ পৃথিবী তলের মত কঠিন নয়,ইহা সম্পূর্ণই গ্যাসীয় পদার্থের তৈরী। এর মধ্যে ওজন অনুযায়ী ৭৩% হাইড্রোজেন,২৫% হিলিয়াম,১.৫% কার্বন,নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন, ০.৫% অন্যান্ন পদার্থ। সূর্যের গড় দূরত্ব ১৪৯.৬০ মিলিয়ন কি মি। সূর্য থেকে সৌর মণ্ডলের প্রান্তিয় গ্রহ প্লুটুতে আলো পৌছাতে সময় লাগে সাড়ে পাঁচ ঘন্টা।
২.       সূর্যের বর্তমান বয়স ৪.৭ কোটি বছর এবং তার আনুমানিক পরবর্তী আয়ু প্রায় ৫ কোটি বছর। অত্যাধিক মধ্যাকর্ষনের জন্য সূর্য পৃষ্টে মুক্তি বেগ হল ২.২২ মিলিয়ন কি মি প্রতি ঘন্টায়।
৩.       সূর্য ২৫.৩৮ দিনে নিজ অক্ষের চারিদিকে একবার ঘুরে আসে। আবার ২৪০ মিলিয়ন বছরে সূর্য তার মাতৃ ছায়াপথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিন করে। ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে এর দূরত্ব ৩০,০০০ আলোক বর্ষ। এ ছাড়াও সূর্য তার পরিবার সহ প্রতি সেকেন্ডে ২১৭ কি মি বেগে ছায়া পথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিণ করছে।
৪.       সূর্য তার জন্মের পর থেকে এ পর্যন্ত তার  মাতৃ গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে মাত্র ২০বার প্রদক্ষিণ করতে পেরেছে।
৫        সূর্য পৃষ্ঠের প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে আলোর উজ্জলতা প্রায় ১৫,০০,০০০ ক্যান্ডেল পাওয়ারের সমান। পৃথিবীর প্রতি বর্গমিটারে পতিত সূর্যালোকের পরিমান প্রায় ১.৩৭ কি ওয়াট বিদ্যুতের সমান।
৬.       সর্বোচ্চ সূর্য গ্রহন সাত মিনিট চল্লিশ সেকেন্ডের বেশী হতে পারেনা। পৃথিবীর কোন স্থানে পূর্ণ সূর্য গ্রহন প্রতি ৩৬০ বছরে একবার দেখা যায়। আর বছরে মাত্র পাঁচ বার সূর্যগ্রহন হতে পারে।
এখন থেকে ১ কোটি ১০ লক্ষ বছর পরে সূর্য বর্তমান থেকে ১০% বেশী উজ্জ্বল দেখাবে এবং তখন পৃথিবীর বায়ু মণ্ডল একেবারে শুকিয়ে যাবে,কোন জলীয় বাস্প থাকবেনা। প্রায় সাড়ে তিন কোটি বছর পর সূর্য বর্তমানের চেয়ে ৪০% বেশী উজ্জ্বল হয়ে উঠবে তখন পৃথিবীর সাগর মহাসাগর শুকিয়ে যাবে ফলে পৃথিবীতে কোন প্রাণীর চিহ্নও থাকবেনা। পাঁচ কোটি বছর পরে সূর্য় যদি ব্লাকহোলে নিপতিত না হয় তবে ৫.৪ কোটি বছর পরে সূর্যের সমগ্র হাইড্রোজেন জ্বালানী শেষ হয়ে আসবে আর ৭.৭ কোটি বছর পরে লাল দানবে পরিনত হবে এব বর্তমানের চেয়ে ২০০ গুণ বড় হয়ে যাবে এবং বুধ গ্রহকে সম্পূর্ণ রূপে গ্রাস করবে। ৭.৯ কোটি বছর পরে সূর্য সাদা বামনে পরিনত হবে এবং গ্রহদের কক্ষ ব্যাসার্ধ হয়ে যাবে বর্তমানের দ্বিগুণ। তারপর অনির্দিষ্ট সময়ের জন্যে সাদা বামন হয়েই থাকবে। এবার আমাদের সৌর জগতের হিসাব রক্ষক,সবচেয়ে বড় কুশলী; তিনি জানতেন সৃষ্টি জগতে কালের বিবর্তনে কখন কোথায় কি প্রয়োজন হবে,ঠিক সেবাবেই তিনি সৃষ্টি শুরু করেছেন ও সবকিছু তাঁর নিয়ন্ত্রনে।সূরা রা’দ এর ২ নং আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন;
هُ الَّذِي رَفَعَ السَّمَاوَاتِ بِغَيْرِ عَمَدٍ تَرَوْنَهَا ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ وَسَخَّرَ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ كُلٌّ يَجْرِي لأَجَلٍ مُّسَمًّى يُدَبِّرُ الأَمْرَ يُفَصِّلُ الآيَاتِ لَعَلَّكُم بِلِقَاء رَبِّكُمْ تُوقِنُونَ
১৩:২ আল্লাহ, যিনি উর্ধ্বদেশে স্থাপন করেছেন আকাশমন্ডলীকে স্তম্ভ ব্যতীত। তোমরা সেগুলো দেখ। অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। এবং সূর্য ও চন্দ্রকে কর্মে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকে নির্দিষ্ট সময় মোতাবেক আবর্তন করে। তিনি সকল বিষয় পরিচালনা করেন, নিদর্শনসমূহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা স্বীয় পালনকর্তার সাথে সাক্ষাত সম্বন্ধে নিশ্চিত বিশ্বাসী হও।
আমরদের এই প্রাণীজগৎকে সৃষ্টির লক্ষে তিঁনি আমাদেরপৃথিবীকে ষ্থাপন করেছেন সূর্যো থেকে ১৫ কোটী (150 million)কি মি দূরে। তিঁনি পৃথিবীকে দিয়েছেন তীর্যোকতা। সূধী পাঠক, আজকের বিজ্ঞান স্তম্ভিত হয়ে ভাবছে,পৃখিবী কিবাবে পেল এই তীর্যোকতা।মহাবিশ্বে গ্রহ উপগ্রহেরতো অভাব নেই; অথচ আমাদের পৃথিবী একটা সুনির্দিষ্ট অবস্থান পেয়ে হয়ে উঠেছে অসীম সংখ্যক প্রাণের আবাস স্থল।এই তীর্যোকতা পৃথিবীকে দিয়েছে বিষ্ময়কর বৈচিত্রতা; যা দেখে কোন চিন্তাশীল মানুষ বলতে পারেনা ‘এই বৈচিত্রতা আপনা আপনি তৈরী হয়েছে।’ যদি কউ বলেন,হয় তিনি নিতান্ত শত্রুতা করে বলেন,নয় বিবেকের বিরুদ্ধে বলেন।
বিজ্ঞান বলছে সূর্যোপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছয় হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস; আর কেন্দ্রের তাপমাত্রা পনের মিলিয়ন ডিগ্রিী সেলসিয়াস।একবার ভাবুন কে এই দূরত্ব নির্ধারন করেছে, যে দূরত্বে কোন এক সহনীয় তাপমাত্রায় পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি হবে প্রাণীকুল?হয়তো বলবেন পৃথিবী,সূর্যের সাথে তার ভরের অনুপাতে এ অবস্থান পেয়েছে।আর এটাই হল প্রকৃত বাস্তবতা ও পদার্থের ধর্ম।আর এখানেই স্রষ্টার কৃতিত্ব যে, তিনি এমনি সুনির্দিষ্ট পরিমানে পৃথিবীর ভর ও আকৃতি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন যে,মহাকর্ষের হিসেব নিকেষে পৃথিবী একটি সঠিক অবস্থান পেয়েছে,যে কারণে পৃথিবীর পরিমণ্ডলে প্রাণ সৃষ্টির পরিবেশ তৈরী হয়েছে।আর এই হিসেব সম্ভব শুধুমাত্র মহান স্রষ্টার পক্ষেই কোন পরিবেশ বিজ্ঞানীর পক্ষে নয়।তাইতো মহান আল্লাহ সূরা ত্বোয়া’হা এর ৯৮ নং আয়াতে বলছেন,
إِنَّمَا إِلَهُكُمُ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ وَسِعَ كُلَّ شَيْءٍ عِلْمًا
২০:৯৮ তোমাদের ইলাহ তো কেবল আল্লাহই, যিনি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ নেই। সব বিষয় তাঁর জ্ঞানের পরিধিভুক্ত।
সূর্য তার গন্তব্য লক্ষে চলমান
38- And the Sun moves on to its destination. That is the
ordinance of the Mighty, the Knower.
36-Ya-Seen, 38
وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ذَلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ
৩৬:৩৮ সূর্য তার নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে চলমান । এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ অতীতে মানুষ ভাবতো পৃথিবী স্থির সূর্যো তার চারিদিকে ঘুরছে।পরবর্তীতে কোপার্নিকাস, গ্যালেলিও প্রমুখ বিজ্ঞানীগণ বর্ণনা করেন যে, সূর্যো স্থির  পৃথিবী তার চারিদিকে ঘুরছে। তার পর আবিস্কৃত হল অত্যাধুণিক দূরবীণ; মানুষ আকাশের দিকে তাকিয়ে অবাক বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে গেল, আবিস্কৃত হল মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত নানা তত্ত্ব।দেখা গেল যে সূর্যোকে এতদিন স্থির ভাবা হত তা আর স্থির নেই; আপন অক্ষের উপর ভন ভন করে ঘুরছে, সে এক অস্বাভাবিক দ্রুতিতে ঘুরছে, হিসেব কষে দেকা গেল মাত্র ২৫ দিনে এতবড় দেহটাকে একবার ঘুরিয়ে নিয়ে আসছে। আবার পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে ঘুরতে প্রচণ্ড গতিতে সূর্যোকে প্রদক্ষিন করছে। আপাত দৃষ্টিতে সূর্যের কোন পরিক্রমন গতি না থাকলেও দেখা গেছে সে, সে এক বিশাল কক্ষপথে অণ্যান্ন সমল মহাজাগতিক বস্তু নিলয়ের সাথে আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিন করছে। অসীম গতিতে এই কেন্দ্রকে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে মাত্র প্রায় ২৫ কোটী বছর। সুর্যের এই নানাবিধ গতি আবিস্কৃত হয়েছে বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে। অথচ দেখুন পবিত্র কোরআন কি গাম্ভীর্জতার সাথেইনা বর্ণনা করেছে উপরউক্ত আয়াত। যেখানে বলা হয়েছে ‘সূর্য তার নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে চলমান’; ১৪০০ বছর আগে অবর্তীর্ণ এই বাণী, কি করে বলবেন মানব রচিত? যদি বলেন এ তথ্য নবী মোহান্মদ (সাঃ) এর রচিত, তবে যে আজকের এই পরিক্ক বিজ্ঞানকে অবনত হয়ে বলতে হয় ‘সেই বেদুইন মরুচারী কোন মানব শিশু নয়,নিশ্চই কোন অলৌকিক প্রাণী।
বিজ্ঞানকে কোন বিষয়ে কিছু বলতে হলে তার সর্বাগ্রে প্রয়োজন বিষয়টির সম্ভাব্যতা, যৌক্তিকতা জানা, তারপর পরীক্ষা নীরিক্ষার মাধ্যামে যথেষ্ট প্রমাণ হাজির করে সিন্ধান্তের মাধ্যামে সে বিষয়টি বর্ণনা করা।পবিত্র কোরআন হল এই মহাবিশ্বের স্রষ্টার ভাস্য,তিনি তাঁর কথায় এই বর্ণনা করেছেন।তাঁর বর্ণনার ধারা সম্পূর্ণ তাঁর নিজস্ব।বিজ্ঞানের বর্ণনা ভিন্ন ধারার। পবিত্র কোরআনের বিজ্ঞান সম্পর্কীয় মৌলিক বিষয়গুলো ঐ ভাবেই সুনির্দিষ্ট হয়ে আছে,যাতে তার প্রকাশ ঘটতে হাজার বছর কেটে যায়; কারণ তার জন্যে প্রয়োজন মানুষের বিজ্ঞান মনস্কতা তৈরী; আর তা সম্ভব শুধুমাত্র তখনই যখন বিজ্ঞানের অর্জিত মেধা কোরআনের এই ভাস্য বুঝার পর্যায়ে উন্নীত হবে। ঘটানা চক্রে ঘটেছেও তাই। ভাল করে লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন, বৈজ্ঞানিক ধারণা সমৃদ্ধ আয়াতগুলোর প্রচলিত তরজমায় কালের পরিক্রমায় লভ্য শব্দের ব্যবহার ঘটেছে।বিজ্ঞাণের আবিস্কারের পর দেখা যাচ্ছে যে,ব্যবহৃত শব্দের মধ্যে হচ্ছে বিবর্তন।তার অর্থ এই নয় যে, বিজ্ঞানের পরিভাষার সাথে মিলিয়ে কোরআনের তরজমায় বিবর্তন আনা হচ্ছে! ভাল করে খুঁজে দেখলেই দেখা যাবে যে, বিজ্ঞানের আবিস্কৃত মর্ম কথাটাই পবিত্র কোরআনে প্রচ্ছন্ন হয়ে আছে আমাদের বুঝার ভুলে বা সঠিক শব্দ প্রয়োগের অভাবে।তাছাড়া পবিত্র কোরআনে বিজ্ঞানময় কথাগুলোর লক্ষই হল বিজ্ঞানকে সহজোগিতা করা,নিজের কৃতিত্ব জাহির করা নয়। যদি কৃতিত্ব জাহির করার লক্ষ্যে তা হত তবে তা বিজ্ঞানের আবিস্কারের সমান্তরালে চলতো। কিন্তু না! সবগুলো আয়াতই অবতীর্ণ হয়েছে বিজ্ঞানের নিতান্ত শিশুকালে, ঐতিহাসিক দিক থেকে পবিত্র কোরআন আজকের বিজ্ঞানের পথপ্রদর্শক।কোরআন দিয়ে রেখেছে ধারনা বিজ্ঞান দিয়েছে পূর্ণতা।কোরআন বিজ্ঞনের পুরক। কোনক্রমেই বিজ্ঞান তা নয়।কারণ বিজ্ঞানের কোন কথা দিয়ে কোরআনকে ব্যাখ্যা করা যায়না কিন্তু বিজ্ঞানের সকল কথাই কোরআনে নিহিত হয়ে আছে।বিজ্ঞান শিক্ষানবিশ,কোরআন শিক্ষাগুরু; কোরআন দিয়েছে তথ্য বা শেষ বর্ণনা আর বিজ্ঞান এনেছে পরিপূর্ণতা। বিজ্ঞান যেখানে হোঁচট খেয়েছে সেখানে থমকে দাড়িয়েছে, সম্ভাব্য দর্শন দিয়ে যাচাই বাছাই করে এগিয়ে নিয়ে গেছে তার তত্ত্বকে। কিন্তু কোরআন কোথাও থমকে দাঁড়ায়নি;কারণ কোরআন এসেছে সেই স্রষ্টার কাছ থেকে যিনি বিজ্ঞানের সব নিয়মকানুনকে প্রকৃতির মধ্যে সেটেদিয়েছেন।সুতরাং বিজ্ঞান ও কোরআনের স্রষ্টা একই। কোথাও কোন বিরোধ নেই, বিরোধ যে টুকু রয়েছে তা আমাদেরই সৃষ্টি। আমাদের আবেগ ও মনের দীনতা এ বিরোধের সৃষ্টি করেছে।কোরআন দিয়ে রেখেছে সুনির্দিষ্ট ধারনা; আর বিজ্ঞান ঘুর পথে সেই কথাকেই প্রমাণ করেছে।এমনও হতেপারে বিজ্ঞান পবিত্র কোরআন থেকে জেনেই তা পরীক্ষা নীরিক্ষার মাধ্যামে সঠিক সত্য বলে মানুষের সামনে তুলে ধরেছে বা বিজ্ঞান নিজে থেকে চিন্তাভাবনা করেই সঠিক তথ্য নিরূপন করেছে। যেভাবেই হোকনা কেন কোরআন যে বিষ্ময়কর তথ্যর সমাবেশ ঘটিয়েছে তার জন্যে কোন সাক্ষী প্রমাণের প্রয়োজন নেই;কারণ পবিত্র কোরআনের আয়াতগুলোই স্বপ্রতিভাত।কোরআনের স্রষ্টা সর্বজান্তা,সর্বজ্ঞানী ও সর্বশক্তিমান;ফলে তাঁর বক্তব্যে এমন কিছু থাকতে পারেনা যা কালের পরিক্রমায় পরিবর্তীত হয়ে নতুন রূপ নিতে পারে।একমাত্র তিনিই অতীত ভবিষ্যতকে একত্রিত করে বর্তমানকে তৈরী করতে পারেন;সুতরাং তাঁর বক্তবে কোন শূণ্যতা বা ব্যখ্যাহীনতা থাকতে পারেনা।কোন ব্যাখ্যাকারী আয়াতের সঠিক ব্যখ্যা দিতে পারেনি বলেই যে তা অযৌক্তিক প্রতিপন্ন হবে তা কিন্তু নয়,তা আমার ব্যর্থতা,পবিত্র কোরআনের নয়। কিন্তু বিজ্ঞানের বেলায় আমরা এমনটা দেখিনা; আমরা দেখেছি কালের পরিক্রমায় অনেক তত্ত্ব ও তথ্য ফিকে হয়ে গেছে,নতুন এসে কোন কোনটিকে স্থলাভিষিক্ত করছে।বিজ্ঞান কোন কিছুকেই নিত্য বলে মানতে নারাজ।এই দেখুননা,আজকের বিজ্ঞানের কাছে সু প্রসিদ্ধ বিগব্যঙ তত্ত্ব ও অনেকটা ফিকে হয়ে এসেছে, বিজ্ঞানের কাছে যদি  নতুন কোনতত্ত্ব প্রমাণ এসে হাজির হয় তবে হয়তো বিগব্যঙ নতুন সাজে সেজে উঠবে। কিন্তু কোরআণের তথ্যে কোন রকম পরিবর্তনের সুযোগ নেই।ফলে ভাবুক সম্প্রদায়, যারা পবিত্র কোরআনের বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলিকে বজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে নিতে চাচ্ছেন, বিজ্ঞানের দ্বারা পবিত্র কোরআনের বাণীগুলিকে অনুমুদিত করিয়ে নিতে চাচ্ছেন,মোট কথা কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের একটা সেতুবন্ধন রচনার প্রয়াসে সচেষ্ট তাদর জন্যে এটি বড়ই দুঃসংবাদ।তবে একটা কথা নির্দ্ধিধায় বলা যায় যে,কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের এমন কোন দূরত্ব নেই যে সেখানে কোন সেতুবন্ধনের প্রয়োজন আছে। আমরা যদি কোন স্বার্থসিদ্ধির লক্ষ্যে সেই দূরত্ব তৈরী করি তবে সেখানেতো কোন সেতুবন্ধের প্রয়োজন নেই,প্রয়োজন হল বিরোধ নিস্পত্তি।
সূধী পাঠক, একবার কায়মনে ভেবে দেখুন,এপর্যোন্ত আমরা পবিত্র কোরআনে সামান্য যে টুকু আলোচনা করেছি তাতে কি কোথাও কোন বৈপরীত্য রয়েছে? মোটেও নেই।পবিত্র কোরআন ১৪০০ বছর আগে যা বর্ণনা করে রেখেছে,বিজ্ঞান একে একে তারই পরিস্ফূটন ঘটাছে। এইতো সেদিন তিন পদার্থ বিজ্ঞানী মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ তত্ত্ব প্রমান করে নোবেল পেলেন; ঠিক হুবহু তথ্য পবিত্র কোরআন ৫১:৪৭ আয়াতে বর্ণনা করে রেখেছে।এখন আমরা যদি কোরআনের আয়াতের দিকে না তাকিয়ে,চিন্তাভাবনা না করে ভাবি, পবিত্র কোরআন ধর্মীয় বাণী,একে নিয়ে চিন্তা ভাবনা চলেনা, আর শুধু বলি, বিজ্ঞান ও কোরআন পরস্পর বিরোধী; তাহলেতো চলেনা। হয়তো বলবেন; যেখানে দিব্যদৃষ্টিতেই দেখো যাচ্ছে কোরআন ও বিজ্ঞানের মধ্যে বিরোধ,তাকে কিভাবে মিল বলে ধরবো?কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের তথ্য মিলছেনা বলে আপনি যে বিজ্ঞানের কথাটাকে নীরেট সত্য বলে দাবী করবেন সে সুযোগ কিন্তু খোদ বিজ্ঞানেও নেই।আজকের সত্য কাল যখন মিথ্যে হয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞান কিন্তু হাসিমুখে তা ফেলে দিচ্ছে;কারণ বিজ্ঞান সর্ব কালেই সত্যের অনুসারী। তন্মধ্যে যারা নিজের আবেগ উচ্ছলতাকে বিজ্ঞান বলে চালিয়ে দিতে চায়,তারাতো বিজ্ঞানের সাথে বেইমানী করে। ফলে বিজ্ঞানকে আপনি কোন রকমেই আপন স্বার্থের চরিতার্থতা দিয়ে কলুষিত করতে পারেননা,তা হবে স্বৈরাচারী বিজ্ঞান র্চচ।বিজ্ঞান কোন জাতি গোষ্টির নয় তা সমগ্র প্রাণীর কারণ বিজ্ঞান কারোর সৃষ্টি নয়,এটি মহান স্রষ্টার দান;বিজ্ঞান পদার্থের ধর্ম যা স্রষ্টার সৃষ্টি।সুতরাং কোন শ্রেনী-গোষ্টি তাকে নিয়ে টানাটানি করা মূর্খতা।সুধী পাঠক কোরআনের কথা সবই নিত্য কারণ এগুলো সেই সকল দর্শী স্রষ্টার বাণী যার বানীতে নীরেট সত্যেরই প্রকাশ ঘটেছে, যার প্রমাণ পরীক্ষালব্দ নয়,তার প্রমাণ কালের বিবর্তনের ধারায় খোঁদ বিজ্ঞান নিজে।বিজ্ঞান তার প্রাক্কলিত সমস্যার সমাধান খোঁজে বিভিন্ন পর্যায়ের পরিক্ষিত ফলাফলের উপর,কারণ কোন্ পর্যায়ে কি ঘটবে তা বিজ্ঞানের জানা নেই। তাই তাকে অপেক্ষা করতে হয় পরীক্ষার ফলাফলের উপর। কিন্তু কোরআন সেই স্রষ্টার বাণী যিনি সবকিছু জানেন,তাই কোরআনের তথ্য সমুহ পরীক্ষার দ্বারা যাছাই বাছাইয়ের দরকার হয়না। বিজ্ঞান কষ্টি পাথরে যাচাই করে যা নিয়ে আসে তাই দেখা যায় কোরআনে কাল অক্ষরের মাঝে ঘুমিয়ে আছে।
সুধী পাঠক, আজকের বিজ্ঞান তার সকল সাধ্য দিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষার মাধ্যামে দিয়ে সূর্যের যে বর্ণনা দিয়েছে, পবিত্র কোরআন ১৪০০ বছর আগেই তার সারমর্ম করে রেখেছে; কারন কোরআন সকল জান্তা মহা কুশলী  মহান আল্লাহর বাণী ।
إِنَّمَا إِلَهُكُمُ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ وَسِعَ كُلَّ شَيْءٍ عِلْمًا
২০:৯৮ তোমাদের ইলাহ তো কেবল আল্লাহই, যিনি ব্যতীত অন্য কোন ইলাহ নেই। সব বিষয় তাঁর জ্ঞানের পরিধিভুক্ত।

20:98- Your only god is God. There is no other god but He.His knowledge encompasses all things.


প্রবন্ধটি বিভিন্ন ওয়েভসাইটের সহযোগিতায়  প্রণিত

সোর্স  ==>>      -আবদুল আজিজ খন্দকার-
Read more ...

Tuesday, April 29, 2014

আপনার ল্যাপটপকেই বানিয়ে ফেলুন ভার্চুয়াল রাউটার !

আপনি চাইলে আপনার ল্যাপটপ কেই ভার্চুয়াল রাউটার বানিয়ে ফেলতে পারেন আর সবাইকে দিতে পারেন ইন্টারনেট ইউজের সুযোগ WIFI এর মাধ্যমে। আপনি যদি আপনার ডেস্কটপ পিসিকে ভার্চুয়াল রাউটার বানাতে চান তাহলে তা করার জন্য Wireless Device লাগবে । যদি পিসি তে একটা Wifi Device লাগিয়ে নিন, তাহলেই কেল্লা ফতে। আর আজকাল তো সব লেপটপ গুলোতেই Wifi থাকে। শুধু দরকার একটা সফটওয়্যার । :P
সাইজ মাত্র ৯ এমবি , এটা এক্সপি, সেভেন এবং Win 8 এ করে , এটা ফ্রী লাইসেন্স তাই রেজিঃ করার কোন জামেলা নেই ।
প্রথমে এখানে থেকে ডাউনলোড করুন ।
D O W N L O A D L I N K
নরমাল ভাবেই ইন্সটল করুন । ইন্সটল করা শেষ হলে,নিচের ছবির মতো পেজ ওপেন হবে , তারপর

Network name: আপনার সুবিধামত WiFi এর নাম দিন, যা মনে চায়
Password: যা মনে চায় (তবে আট ডিজিটের হতে হবে)
shared Connection: কিছু করার  দরকার নেই ।
যদি কোন সময় কাজ না করে , অথবা ইরর আসে ,তাইলে একবার shared Connection পাসে থাকা রিফ্রেশ বাটন টা ক্লিক করে, রিফ্রেশ করে নিবেন :) ,তাইলেই কাজ করবে ।
এখন Start Virtual Router Plus লেখাটার উপরে ক্লিক করুন আর উপভোগ করুন ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট ।
তাহলে আজ আর নয় ,সবাই ভালো থাকুন ,আল্লাহ হাফেয ।

Read more ...

এবার আপনার ডেস্কটপেই আসবে আপনার ফেসবুকের সব নোটিফিকেশন

আমরা সবাই জানি যে, ফেসবুক বর্তমান বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি অনলাইন যোগাযোগ কমিউনিটি ওয়েবসাইট। কিন্তু এখানে তো আর সবসময় থাকা হয়ে ওঠে না অনেকেরই তাদের কাজের জন্য। যাই হোক, আপনার অনেক সময় নোটিফিকেশন চেক করার জন্য ফেসবুকে প্রবেশ করতে বা ব্রাউজারে বার বার ডু মার হয় – মাঝে-মাঝেই যা সত্যিই একটা বিরক্তকর ব্যাপার। তাই আজ গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীর জন্য নিয়ে এলাম এমন একটি এক্সটেনশন যেটির দ্বারা আপনি একবার ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুকে লগইন করে থাকলেই চলবে। এরপর Fruumo Notifier প্লাগইন আপনার ক্রোমে ইনস্টল করার পর থেকে আপনার ফেসবুকের সব নোটিফিকেশন পাবেন আপনার পিসির ডেস্কটপে।
http://www.a2zsof.blogspot.com
এছাড়াও রয়েছে এই এক্সটেনশনটির আরো অনেক অনেক ফিচার যা, আপনি ইনস্টল করার পরেই পাবেন। বিস্তারিত পাবেন এখানে
Download This Extension From Chrome Web Store
তাহলে এবার এটি তাড়াতারি ইনস্টল করে নিন আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজারে আর উপভোগ করুন এর মজা। আজ আর কিছু বলবো না, সবাই ভাল থাকবেন এই প্রত্যাশাই করি।
এছাড়া আমি নিজে একটা বাংলাদেশি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট খুলেছি মন চাইলে ভিজিট করে আসতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে! কোন সমস্যা বা ভুল ত্রুটি অবশ্যই জানাবেন সাইটটি নতুন তাই আপনাদের ফিডব্যাক অবশ্যই জানাবেন। টিটির সকল এডমিন, মডারেটর ও সকল সদস্যকে আমার পক্ষ থেকে বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানাই। ধন্যবাদ। সাইট লিংক Click Here
Read more ...

Qubee কি এই মাসেও আনলিমিটেড দিচ্ছে ??

গত মাসে কিউবি পোস্টপেইডে আনলিমিটেড ইউজেস অফার দিয়েছিল আপনারা সবাই জানেন। এই মাসে আবার আছে ডাবল স্পীড অফার। কিন্তু খোদার কি রহমত, কোন এক বিচিত্র কারনে আমি এই মাসেও আনলিমিটেড চালাচ্ছি সাথে ডাবল স্পীডতো আছেই !
মানে আমার 512 sky প্যাকেজে 30 GB Fair Usages Limit। কিন্তু এইমাসে আমি আজকে পর্যন্ত 40.291 জিবি ইউজ করেছি স্পীড 1 Mbps. FUP ক্রস করার কারনে তো এত দিনে স্পীড 128 হয়ে যাওয়ার কথা।
Usages Screen Shot:

Speed Test:

যেসব ভাইয়েরা কিউবি পোষ্টপেইড চালান তারা সবাই কি এই মাসেও আনলিমিটেড পাচ্ছেন ? কমেন্টে জানালে টেনশন মুক্ত হতাম। জালিম কিউবি কোম্পানি মনে হয় সামনে আমারে বড়সড় বাঁশ দেওনের ধান্দায় আছে
Read more ...

Thursday, April 24, 2014

একই সাথে চার্জ হবে ৪০ টি মোবাইল তাও আবার তারহীন উপায়ে

দক্ষিণ কোরিয়ার এক দল উদ্ভাবক  এমন একটি যন্ত্র উদ্ভাবিত করেছে যার মাধ্যমে একই সঙ্গে ৪০টি মোবাইল ফোন চার্জ দেয়া যাবে তাও আবার তারহীন উপায়ে। এই যন্ত্রটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে ৪০টি মোবাইল ফোন চার্জ করতে পারে কোন প্রকার তার ছাড়া।
A2Z Software
তবে কি তারযুক্ত চার্জার এর চার্জিং এর দিন কি শেষ? তারহীন চার্জিং ব্যবস্থা কতটুকু নিরাপদ? এমন প্রশ্ন সকলেরই মনে উকি দিচ্ছে কিন্তু তারহীন চার্জিং পদ্ধতি সম্পুর্নই নিরাপদ এমনই দাবী করছে দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষকরা। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষকেদের এই চার্জিং ব্যবস্থার উদ্ভাবন যে খুব দ্রুতই ইলেকট্রনিক সামগ্রী চার্জ দেয়ার ক্ষেত্রে তারযুক্ত চার্জার ব্যবহারের দিন শেষ করে দিবে বলে মনে হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমার মতে আরও অনেক সময় লাগবে। গবেষকদের বরাতে বুধবার ডেইলি মেইলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও জানান হয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে তারহীন চার্জিং ব্যবস্থা উদ্ভাবন করার দাবি করেছেন এবং তারা এর সফল পরীক্ষামূলক ব্যবাহারও করেছে!
http://media.gadgetsin.com/2013/01/qimini_ultra_portable_wireless_charger_3.jpg
তারহীন এই চার্জিং ব্যবস্থার নাম দেয়া হয়েছে ‘ডিপোল কয়েল রিজোনেন্ট সিস্টেম’-ডিসিআরএস। ডিসিআরএস প্রযুক্তি পাঁচ মিটার দূরত্বের মধ্যে মুঠোফোনসহ যেকোনো ইলেকট্রনিক যন্ত্র তারের সংযোগ ছাড়াই চার্জ দিতে পারে। এটি এতই শক্তিশালী যে, তা টেলিভিশনের কিংবা কম্পিউটারের শক্তির উৎস হিসেবেও কাজ করতে পারে। কেএআইএসটি এর গবেষকেরা বলছেন, ক্যাফে, অফিস বা বাসায় ডিসিআরএস প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে। প্রযুক্তিটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

‘ডিপোল কয়েল রিজোনেন্ট সিস্টেম’-ডিসিআরএস এর ভাল খারাপ কয়েকটি দিকঃ

  • ভাল দিকঃ বিদ্যুত খরচ কম হবে!
  • খারাপ দিকঃ অনেক ব্যয়বহুল!
  • ভাল দিকঃ ক্যাফে, অফিস বা বাসায় ব্যবহার উপযোগী!
  • খারাপ দিকঃ কিন্তু বিদ্যুৎ চুরি হওয়ার যথেষ্ট সম্ভবনা রয়েছে!
  • ভাল দিকঃ প্রচন্ড শক্তিশালী! তা টেলিভিশনের শক্তির উৎস হিসাবেও ব্যবহার করা সম্ভব!
  • খারাপ দিকঃ নিরাপত্তার ব্যাপারটা নিয়ে এখনও রয়েছে কিছু প্রস্ন!
  • ভাল দিকঃ রেঞ্জ অনেক বেশী!
  • খারাপ দিকঃ আঁকারে বড়!
The experimental Dipole Coil Resonant System can charge 40 smart phones simultaneously, even if the power source is 5 meters away.</p> <p> IMAGE: A prototype of the Dipole Coil Resonant System, developed by a KAIST research team, turns a LED television on at a 5-meter distance.<br /> Click here for more information.</p> <p>Daejeon, Republic of Korea, April 17, 2014 – The way electronic devices receive their power has changed tremendously over the past few decades, from wired to non-wired. Users today enjoy all kinds of wireless electronic gadgets including cell phones, mobile displays, tablet PCs, and even batteries. The Internet has also shifted from wired to wireless. Now, researchers and engineers are trying to remove the last remaining wires altogether by developing wireless power transfer technology.</p> <p>Chun T. Rim, a professor of Nuclear & Quantum Engineering at KAIST, and his team showcased, on
তবে আমি যদি কখনও এই চার্জার কিনি তবে কিপটামি করমু না সবাইরে ফ্রি ফ্রি মোবাইল চার্জ করতে দিমু! সেই পর্যন্ত কস্ট করে বেঁচে থাকুন এবং নিজের মোবাইল নিজের বাসার বিদ্যুৎ খরচ করেই চার্জ করুন! ধন্যবাদ কস্ট করে পড়ার জন্য আশা করি আবার দেখা হবে খুব দ্রুত!
Read more ...
এই ব্লগটি আরো উন্নত করার জন্য ডিজাইন এর কাজ চলছে। সাময়িক সমস্যার জন্য আমরা দুঃখিত। -Technical Message টিম